গবাদি পশু মোটাতাজাকরণের মাধ্যমে অনেক নারী-পুরুষ বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পেয়েছেন। সারা বছরই এই প্রকল্প চালু থাকলেও কোরবানিকে সামনে রেখে গবাদি খামারিরা এখন ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন গরু মোটাতাজাকরণে। কোরবানি ঈদে বেশি লাভের আশায় গ্রামের অনেকেই গবাদি পশু পালন করে বাড়তি টাকা আয় করে থাকেন।
জেলার ৯টি উপজেলাতেই কমবেশি গবাদি পশু মোটাতাজা করণের খামার রয়েছে। স্থায়ী খামারি ছাড়াও মৌসুমি খামারিরাও লাভের আশায় এ কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। পুরুষের পাশাপাশি অনেক নারীও বাড়তি আয়ের জন্য পশু লালন পালন করতেছে।
সরকারি হিসাবে বছরে জেলায় প্রায় ১ লাখ গবাদি পশু মোটাতাজাকরণ হচ্ছে বলে স্থানীয় প্রাণী সম্পদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে। বেসরকারি হিসাবে এ সংখ্যা আরো বেশি বলে জানা যায়। দেশি জাতের পাশাপাশি ভারতীয় ও নেপালি জাতের গরু পালন করছেন খামারিরা। এতে তাদের বেকার সমস্যারও সমাধান হচ্ছে।